জেমিনি এআই দিয়ে ছবি তৈরি
ক্ষমা দুই অক্ষরের শব্দ কিন্তু এর তাৎপর্য অপরিসীম। কারও দ্বারা আঘাত পেলে খুব সহজেই কেউ কাউকে ক্ষমা করতে চান না। আর যদি প্রাক্তনকে ক্ষমা করা প্রসঙ্গ আসে, তাহলে সেটাতো আরও কঠিন। আর এই কঠিন কাজটি মানুষ যাতে সহজে করতে পারেন। সেজন্য আন্তজার্তিকভাবে ২০১৮ সাল থেকে এই দিবসটির যাত্রা শুরু হয়।
দিবসটির মূল উদ্দেশ্য—ক্ষমার মাধ্যমে আত্মসমালোচনা ও মানসিক সুস্থতা অর্জন। তাই প্রাক্তনকে ক্ষমা করার সাহস ও মানসিক প্রশান্তি পেতে সময় লাগতেই পারে। একইসঙ্গে, নিজে ক্ষমা করে অন্যদেরও তাদের প্রাক্তনকে ক্ষমা করতে সাহস জোগানো; কীভাবে ক্ষমা করেছেন, সেটির অভিজ্ঞতা বা পরামর্শ শেয়ার করা।
এই দিবসটি উদযাপন করতে চাইলে, প্রথমে দেখতে পারেন প্রাক্তনের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ রয়েছে কিনা। যদি না থাকে তাহলে নিজেকে আরও সময় দিন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে।
পাশাপাশি চাইলে কোনো মনোবিদ বা পরামর্শকের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। কীভাবে ক্ষমা করতে হয় সেই দিক-নির্দেশনা পেতে। অথবা পরিবার কিংবা বন্ধুদেরও পরামর্শ নিতে পারেন।
আপনার কাছের মানুষদের সঙ্গে এই দিবসটি ভাগ করে নিতে ফেসবুকে পোস্ট করতে পারেন। এতে অন্যরাও তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে উৎসাহিত হবে। প্রাক্তনের প্রতি ক্ষোভ ও কষ্টের বোঝা নামিয়ে রাখার সাহস পাবে। অতীতকে ক্ষমা করে নতুনভাবে শুরু করা যায় কীভাবে, সেটা সবাই মিলে শিখতে পারবে।
ডেজ অব দ্য ইয়ার অবলম্বনে
/এসআইএন
মন্তব্য করুন