স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী রুম্পার মৃত্যুর ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ‘প্রেমিক’ সৈকতকে আটক করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ডিবি পুলিশ বলছে, সৈকত এবং রুম্পা দুজনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দীর্ঘদিনের প্রেম শেষে সৈকত ওই সম্পর্ক অস্বীকার করে। পরে রুম্পা রাগান্বিত হয়ে সিদ্ধেশ্বরীর ভবনে উঠে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। এই সম্পর্ক রুম্পার মাও জানতো।
পুলিশ জানিয়েছে, সৈকতকে কাল পুলিশ গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠাবে। পুলিশ বলছে, হত্যা মামলাটি আত্মহত্যা মামলা হয়ে সৈকতে প্ররোচনায় অভিযুক্ত করা হবে।
দুইজনই একসময় স্টামফোর্ডে পড়ত পরে সৈকত চলে যান আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজে বিবিএতে।
Leave a reply