কাউন্সিলর রুমকি ছিলেন বেপরোয়া

|

মা-মেয়েকে নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত নারী কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকির বেপরোয়া আচরণে ক্ষুব্ধ তার সহকর্মীরা। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা বলছেন, বিএনপির সমর্থক হয়েও তুফান সরকারদের দাপটে ভোটে জেতেন তিনি। ভুক্তভোগিদের অভিযোগ, ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত বহিস্কৃত শ্রমিক লীগ নেতা তুফানের বিচার চাইলে উল্টো  কলেজছাত্রী ও তার মা’র ওপর নির্যাতন চালান রুমকি।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংরক্ষিত আসনটিতে দল সমর্থিত প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করে তুফান সরকাররা। ক্ষমতা আর অর্থের দাপটে তারা ভোটে জিতিয়েছিলো বিএনপি সমর্থিত এই প্রার্থীকে। জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, সে কারণেই দায়িত্ব নেয়ার পরও তার কাছ থেকে ভালো আচরণ পায় নি মানুষ।জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, ধর্ষণের পর কলেজ ছাত্রী বিচারের আশায় তার কাছে গেলেও রুমকি তার স্বভাবসুলভ আচরণে উল্টো নির্যাতনই করেছেন।পৌরভবনেও গেলো প্রায় দুই বছরে রুমকির আচরণ ছিলো উচ্ছৃঙ্খল। এমনই জানান এই পৌর কাউন্সিলর।

২০১৫ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো বগুড়া পৌরসভার নারী কাউন্সিলর নির্বাচিত হন মার্জিয়া হাসান রুমকি।

যমুনা অনলাইন- এফআর


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply