স্বামীর মৃত্যুদণ্ডের ৬ বছর পর নির্দেশদাতা কিমের পাশে ফুফু কায়ং

|

এখন থেকে ৬ বছরের কিছু আগে, দেশদ্রোহিতার অভিযোগে ফুফার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেন উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন। সেই ঘটনার পর থেকে তার ফুফুকে কখনও প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এই প্রথম সবাইকে অবাক করে দিয়ে কিমের পাশে প্রকাশ্যে দেখা গেল ফুপু কিম কায়ং-হুইকে।

এ নিয়ে এতদিন জল্পনা-কল্পনা কম ছিল না। কেউ কেউ ভাবছিলেন, স্বামীর মতো তাকেও হত্যা করা হয়েছে। অনেকের ধারণা, নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে তাকে। আবার কেউ কেউ এ-ও ভেবেছেন গোটা বিষয়টা মেনে নিয়েছেন কিমের ফুফু।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কেসিএনএ একটি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে একটি থিয়েটারে কিমের সাথে তার স্ত্রী ও ফুফুকে দেখা যাচ্ছে। বিবিসি জানিয়েছে, রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের একটি থিয়েটারে কিম জং-উন, তার স্ত্রী ও ৭৩ বছরের কিম কায়ং-হুই’র এই ছবি তোলা হয়েছে।

২০১৩ সালে হুইয়ের স্বামী অর্থাৎ ফুপা সং-থেক’কে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন কিম জং-উন। তখন তার ফুপা ছিলেন দেশটির দ্বিতীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। এতদিন পর, উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল-সাংয়ের মেয়ে ও সাবেক নেতা কিম জং-ইলের বোন কিম-কায়ং হুইকে ভাইপোর সাথে প্রকাশ্যে দেখা যাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, এই নারী রাষ্ট্রক্ষমতায় ফের প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। অনেকে ধারণা করছেন, কিমের উপদেষ্টা হিসেবে ভূমিকা পালন করছেন তিনি।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply