শেষ পর্যন্ত বাঁচানো গেলো না তিমির বাচ্চাটাকে

|

চলতি মাসের ২০ তারিখ কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপে আটকে পড়ে তিমিটি। পরে এটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করে স্থানীয়রা। দুইদিন পর সৈকত উপকূলে মারা যায় প্রাণিটি। এর আগে দেশের উপকূলে মৃত তিমি ভেসে এলেও এই প্রথম একটি জীবিত তিমির দেখা মিলেছে।

শেষ পর্যন্ত বাঁচানো গেলো না তিমির বাচ্চাটাকে। চলতি মাসের ২০ তারিখ কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপে আটকে পড়ে তিমিটি। পরে এটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করে স্থানীয়রা। দুইদিন পর সৈকত উপকূলে মারা যায় প্রাণিটি। এর আগে দেশের উপকূলে মৃত তিমি ভেসে এলেও এই প্রথম একটি জীবিত তিমির দেখা মিলেছে।

স্থানীয় পরিবেশকর্মী ও প্রাণিবিদরা জানিয়েছেন, তিমিটি ব্রাইডস হোয়েলের বাছুর। এটি গভীর সাগরের প্রাণি। তাদের ধারণা সাগরের জলরাশিতে ঘুরে বেড়ানোর সময় মা তিমির কাছ থেকে আলাদা হয়ে সৈকতের কাছে চলে আসে প্রাণিটি। এরপর আর গভীর সাগরে ফিরে যেতে পারেনি।

পরিবেশকর্মীদের মতে, পূর্ণবয়স্ক ব্রাইডস তিমি দৈর্ঘ্যে ৩০ থেকে ৪০ ফুট পর্যন্ত হয়। সৈকতে মৃত তিমিটি ১৮ ফুট দীর্ঘ।

প্রাণিবিদদের মতে, করোনাভাইরাসের কারণে উপকূলে মানুষ ও নৌ-যানের চলাচল কমে যাওয়ায় এবং মাছ আহরণ নিষিদ্ধ থাকায় বঙ্গপোসাগরে ডলফিন ও তিমির বিচরণ বেড়েছে।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply