দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও উড়ে গেল জিম্বাবুয়ে

|

টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিলো না সেটির প্রমাণ দিতে খুব বেশি কষ্ট হয়নি পাকিস্তানের বোলারদের। রাউলপিন্ডিতে, টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেই চাপে পড়ে জিম্বাবুয়ে। হারিস রৌউফ ও ওসমান কাদিরের দুর্দান্ত বোলিংয়ে স্কোর বোর্ডে ৬৬ রান তুলতেই ৫ উইকেট হারায় সফরকারীরা। এর পরে আর ঘুরে দাড়াতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।

শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে টেইলরদের সংগ্রহ দাড়ায় ৭ উইকেটে ১৩৪ রান। স্বাগতিকদের পক্ষে তিনটি করে উইকেট নেন ওসমান কাদির ও হারিস রৌউফ। আর ব্যাট হাতে অপরাজিত ৩২ রান করেন রায়ান বার্ল।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোচট খায় পাকিস্তান। স্কোর বোর্ডে ১০ রান তুলতেই খুইয়ে বসেন ফকর জামানের উইকেট। ওয়ান ডাউনে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রতিপক্ষের বোলারদের আর কোন সুযোগ দেননি ক্যাপটেন। ২৮ বলে ৫১ রান করে যখন প্যাভিলিয়ানে ফেরেন বাবর আজম,তখন পাকিস্তানের স্কোর বোর্ডে জড়ো হয়েছে ১১০ রান।

এর পরের কাজটা করেছেন ইয়াংস্টার হায়দার আলি। পাকিন্তানের এই তরুণ ব্যাটার ৬৬ রানে অপরাজিত থেকে দলকে এনে দিয়েছেন ৮ উইকেটের বিশাল জয়। জিম্বাবুয়ের পক্ষে উইকেট দুটি নিয়েছেন চিকুম্বুরা। এই জয়ের ফলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি টোয়েন্টি সিরিজ নিজেদের করে নিল পাকিস্তান। প্রথম টি টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছিল সিরিজ জয়ীরা। প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ হয়েছেন হায়দার আলী।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply