চুরি হওয়া ফাইলগুলো কীসের?

|

প্রতীকী ছবি।

স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উন্নয়ন শাখার ১৭ টি ফাইল চুরির ঘটনা তদন্তের জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদেরকে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। চুরি যাওয়া ফাইলগুলো মূলত মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের ক্রয় সংক্রান্ত। এ নিয়ে শাহবাগ থানায় করা জিডিতে বলা হয়েছে, নথিগুলোর সিংহভাগই স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের অধীন বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও বিভাগের কেনাকাটা সম্পর্কিত।

২৮ অক্টোবর এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে। জিডিতে ১৭টি নথির নম্বর ও বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজের কেনাকাটা সংক্রান্ত একাধিক নথি, ইলেকট্রনিক ডেটা ট্র্যাকিংসহ জনসংখ্যাভিত্তিক জরায়ু মুখ ও স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং কর্মসূচি, রিপোর্ট অধিদফতরের কেনাকাটা, ট্রেনিং স্কুলের যানবাহন বরাদ্দ ও ক্রয় সংক্রান্ত নথি।

রোববার (৩১ অক্টোবর) ফাইল চুরির ঘটনা নিয়ে স্বাস্হ্য শিক্ষা সচিব আলী নূর বলেন, সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহাদৎ হোসাইনের দফতর থেকে ১৭টি নথি খোয়া যাওয়ার ঘটনায় সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে। সেখানে আলামত সংগ্রহ ও জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

বৃহস্পতিবার জিডি করা হলেও শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি থাকায় সচিবালয় বন্ধ ছিল। তাই আজ থেকে শুরু হলো ওই ঘটনার তদন্তকাজ।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply