বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন সারা

|

ছবি: সংগৃহীত।

সারা আলী খানের ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ঘর ভাঙে সাইফ আলী খান ও অমৃতার। ফলে বাবা-মায়ের সাথে একই ছাদের নিচে থেকে ছোট্ট সারার বড় হয়ে ওঠা আর হয়নি। তবে এ নিয়ে কোনো আক্ষেপ নেই অভিনেত্রী সারার। তার মতে, এক সাথে অসুখী থাকার চেয়ে আলাদা হয়ে হেসে-খেলে বাঁচাই উচিত। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে সারা বলেন, ১০ বছর আমি আমার মাকে হাসতে দেখিনি। অথচ বিচ্ছেদের পর আমার এখন তার নিজের জীবন হেসে-খেলে কাটাচ্ছেন। আমি আমার মায়ের সাথে থাকি, ইচ্ছে হলেই বাবাকে পাশে পাই। সুতরাং বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় এ ধারণা ঠিক না।

১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংহের। এক সময়ের তুমুল প্রেম গড়ায় প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে বিচ্ছেদ।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply