এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের শিডিউল মানা হচ্ছে না টাঙ্গাইলে। শিডিউলের বাইরেও বিদ্যুৎ থাকছে না ৩/৪ ঘণ্টা। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিল্পকারখানার উৎপাদন। জেনারেটরসহ বিকল্প উপায়ে উৎপাদন চালু রাখতে কারখানা মালিকদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি খরচ। কারখানা ঠিকমতো চালু রাখতে না পারায় ছাঁটাই করা হচ্ছে শ্রমিক।
জ্বালানি সাশ্রয়ে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরুর পর থেকেই এমন চিত্র টাঙ্গাইলে। শিডিউলের বাইরেও ৩/৪ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। এতে বিসিক শিল্প নগরীতে রাইস মিল, পেপার মিলসহ শিল্প কারখানায় ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন। জেনারেটরসহ বিকল্প পথে উৎপাদন চালু রাখতে গুনতে হচ্ছে বাড়িত খরচ।
শিডিউলের বাইরে লোডশেডিং হওয়ায় কারখানা মালিকরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ করছেন ব্যবসায়ী নেতারা। টাঙ্গাইল বিসিক শিল্প নগরীর সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ইকবাল হোসেন বলছেন, লোডশেডিংয়ের শিডিউল না মানায় ব্যবসায়ীরা সময়মতো পণ্য ডেলিভারি দিতে পারছেন না।
তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় শিডিউলের বাইরেও লোডশেডিং করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন টাঙ্গাইল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার আবু হানিফ মিয়া।
টাঙ্গাইলে প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা যেখানে ২৬০ থেকে ২৭০ মেগাওয়াট সেখানে পাওয়া যাচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ মেগাওয়াট।
/এডব্লিউ
Leave a reply