রাশিয়ার নোটবুক: বিমানবন্দরে দেখা মিলবে তৎপর ভলান্টিয়ারদের

|

বিশ্বকাপের সংবাদ সংগ্রহে রাশিয়ায় টিম যমুনা। সেখানে আছেন যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র ভিডিও জার্নালিস্ট বায়েজীদ ইসলাম পলিন। পাঠকদের জন্য তুলে আনছেন ক্যামেরার পেছনের অনেক গল্প।

বিশ্বকাপ নিয়ে পুরো বিশ্ব যেমন মেতে আছে তেমনি আয়োজক দেশেরও উৎসাহের কমতি নেই। রাশিয়ার বিমানবন্দরগুলোতে নামলেই চোখে পড়বে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। দেশ-বিদেশের ফুটবল ভক্তরা এখন রাশিয়ামুখী। এদের সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে বিপুল সংখ্যক ভলান্টিয়ার যাদের বয়স ১৭ থেকে ২৪ এর মধ্যে। বিশ্বকাপ আয়োজনকে সার্বিকভাবে সফল করে তুলতে একঝাঁক তরুণ-তরুণী অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে রাতদিন। অথচ, তাদের চোখে মুখে কোনো ক্লান্তির ছাপ নেই।

যেকোন তথ্য প্রদান, গাড়ি বা আবাসিক প্রয়োজন মোটানো- সব কিছুতেই এগিয়ে আসছে এই তরুণ ভলান্টিয়াররা। সাধারণত, রাশিয়ায় গেলে ভাষা নিয়ে বিপাকে পড়ে পর্যটকরা, কারণ রাশিয়ানরা ইংরেজিতে খুব কম কথা বলে। অনেক ক্ষেত্রে ইংরেজি জানলেও বলতে অপারগতা প্রকাশ করে। তবে ভলান্টিয়ারদের মাঝে ইংরেজি বলার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ভালো ইংরেজি না জানা সত্ত্বেও অনেকে তারা ভাঙা ভাঙা ইংরেজিতে সবার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাচ্ছে।

কথা হচ্ছিলো ২১ বছর বয়সী অগাস্টিনের সাথে। তিনি ফ্রান্সের নাগরিক। পড়াশুনার সুবাদে রাশিয়াতে থাকেন। কাজ করছেন একজন ভলান্টিয়ার হিসেবে। অগাস্টিন জানান, এখানে যারা ভলান্টিয়ার তারা সবাই ছাত্র-ছাত্রী। এরকম শত শত ছাত্র-ছাত্রী কাজ করছে এখানে। মিডিয়া সেন্টারগুলোতেও রয়েছে বিপুল সংখ্যক ভলান্টিয়ার। তথ্যসেবা দিয়ে তারাও প্রতিনিয়ত সাহায্য করে যাচ্ছে সাংবাদিকদের।

যমুনা অনলাইন: বিআই/টিএফ





Leave a reply