জস বাটলার ও ডাভিড মালানের ব্যাটিংয়ে মনে হচ্ছিল, হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর কাজটা অন্তত মসৃণভাবেই সাড়তে যাচ্ছে ইংলিশরা। এরপর ১৪ তম ওভার করতে এলেন মোস্তাফিজুর রহমান। প্রথম বলেই উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়া জস বাটলারকে ফেরালেন কাটার মাষ্টার। বেন ডাকেট নামলেন। প্রথম বলেই সিঙেলের জন্য ছুঁটলেন। কিন্তু পয়েন্ট থেকে মেহেদী হাসান মিরাজের সরাসরি থ্রোতে সাজঘরে ফিরেছেন অর্ধশতক হাঁকানো মালান। দুই বলেই মধ্যেই খেলার গতিপথ পাল্টে দিয়ে ম্যাচে ফিরেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের দেয়া ১৫৯ রানের লক্ষত্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় ইংল্যান্ড। অভিষিক্ত তানভীর ইসলাম প্রথম ওভারের তৃতীয় বলেই আউট করেন ফিল সল্টকে। এরপরই খেলার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করেন মালান-বাটলার। দলের সেরা দুই ব্যাটারের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৭৬ বলে আসে ৯৫ রান। মালান পূর্ণ করেন তার ফিফটি। মিরাজের দুর্দান্ত থ্রোতে আউট হওয়ার আগে তিনি করেন ৪৭ বলে ৫৩ রান। তার এই ইনিংসে ছিল ৬টি বাউন্ডারি ও ২টি ওভার বাউন্ডারি।
অন্যদিকে, বিপজ্জনক জস বাটলারকে উইকেটের পেছনে লিটন দাসের হাতে বন্দি করেন মোস্তাফিজ। ৩১ বলে ৪০ রান করেন ইংলিশ অধিনায়ক। প্রতিবেদনটি লেখার সময় ইংল্যান্ডের রান ছিল ১৬ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান। জয়ের জন্য এখনও ইংলিশদের এখনও করতে হবে ২৪ বলে ৪০ রান।
/এম ই
Leave a reply