সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ থেকে ৩০ টাকা বাড়লো আদা-রসুনের দাম

|

ছবি: সংগৃহীত।

ঈদের পর থেকেই অস্থিরতা বিরাজ করছে আদা ও রসুনের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। বাজারে নেই তদারকি। রয়েছে বাড়তি মুনাফা লুটে নেয়ার তৎপরতা।

পাইকারদের দাবি, সরবরাহ কমার অজুহাতে দাম বাড়ছে। যদিও, আদা-রসুনের যোগানে কোন ঘাটতি নেই। অন্যদিকে ক্রমাগতভাবে দাম বাড়ানোতে ক্ষুব্দ ক্রেতারা। তাদের দাবি, অসাধু ব্যবসায়ী চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া না হলে এর লাগাম টানা সম্ভব নয়।

সরেজমিন দেখা যায়, বাজারে সরবরাহ কম থাকায় বেড়েই চলেছে আদার দাম। খুচরা দোকানে প্রতি কেজি দেশিজাত বিক্রি হচ্ছে আড়াইশ’ টাকা দরে। আর আমদানি জাতের দাম ২২০ টাকা।

এদিকে, রসুনের দামও বেশ ঊর্ধ্বমুখী। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে দাম বেড়েছে অন্তত ২০ টাকা। প্রতি কেজি দেশি জাত বিক্রি হচ্ছে দেড়শ টাকা দরে। আর চায়না রসুনের দর উঠেছে ২২০ টাকায়।

ক্রেতারা বলছেন, শুধু আদা-রসুনের দামই বাড়ছে না। নিত্যপণ্যের বাজারে তৈরি হয়েছে অস্থিরতা। বাজার তদারকি না থাকায় অসাধু চক্র বাড়তি মুনাফা লুটে নিচ্ছে। অন্যদিকে, আদার বাড়তি দরের জন্যে পাইকার ও আড়তদারদের দুষছেন দোকানীরা। তবে, পাইকাররা দিচ্ছেন সরবরাহ কমার অজুহাত।

/এমএইচ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply