তাহমিদ অমিত:
স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়া জাতীয় দলের ক্রিকেটার লতা মণ্ডল বিষয়টি জানিয়েছেন আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিট- আকসুকে। পুরো বিষয়টি এখন তদন্ত করবে আইসিসি।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের বিষয়টি যমুনা টিভিতে প্রকাশের পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিসিবির উইমেন্স উইংয়ের চেয়ারম্যান শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল। বিসিবি এই সম্পর্কে অবগত আছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপ খেলতে থাকা বাংলাদেশের লতা মণ্ডল ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পান। বর্তমানে দলের বাইরে থাকা আরেক ক্রিকেটার সোহেলী আক্তার দেন সেই প্রস্তাব। যমুনা টেলিভিশনের কাছে স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন তিনি।
বিশ্বকাপ চলাকালীন যেকোনো বিষয়ে তদন্তের এখতিয়ার আইসিসির স্বাধীন অ্যান্টি করাপশন ইউনিটের। আইন অনুযায়ী কেউ প্রস্তাব পেলে আকসুকে জানাতে বাধ্য ক্রিকেটার। সেই পথেই হেঁটেছে বিসিবিও।
কাগজে কলমে এখন বিসিবির করার কিছুই নেই। কিন্তু আনুষ্ঠানিক সেই প্রক্রিয়ার বাইরেও থাকে অনেক কিছু। বাতাসে গুঞ্জন আছে গেল এশিয়া কাপেও নাকি অনেক সন্দেহজনক ঘটনা ঘটেছিল। ৫ রানের বিনিময়ে একাউন্টে ৬ লাখ টাকার লেনদেনের খবরও ভাসছে ক্রিকেট পাড়ায়। কিন্তু শেকড়ে পৌঁছাতে পারবে তো বিসিবি?
ইউএইচ/
Leave a reply