পোল্ট্রি খাতে দাবদাহের বিরূপ প্রভাব

|

প্রচন্ড দাবদাহের কারণে খামারে মারা যাচ্ছে মুরগি। ব্যাহত হচ্ছে ডিম উৎপাদনও। এ পরিস্থিতিতে পোলট্রির ঘর ঠান্ডা রাখার পরামর্শ দিচ্ছে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর।

পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, ঈদের পর ১২ দিনে ১০ লাখের বেশি ব্রয়লার, লেয়ার ও সোনালি মুরগি মারা গেছে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা।

মূলত প্রান্তিক খামারিরাই তীব্র তাপপ্রবাহে বিপাকে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর খামার নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পরিচালিত হওয়ায় এতে গরমের বিরুপ প্রভাব নেই। বাইরে রোদ, বৃষ্টি, ঠান্ডা— যাই থাকুক, এর প্রভাব এসব খামারের ভেতরে পড়ে না। কিন্তু প্রান্তিক চাষিদের খামার নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পরিচালিত না হওয়ায় গরমের বেশ বিরূপ প্রভাব পড়ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্রয়লারের মতো দ্রুত বর্ধনশীল মুরগির জাতগুলো উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না। বর্তমানে যে তাপমাত্রা চলছে, তা এ খাতের জন্য বিপর্যয়কর।

/এমএন


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply